FASCINATION ABOUT গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ

Fascination About গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ

Fascination About গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ

Blog Article

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

১০. গর্ভাবস্থায়ও খেতে পারেন গাজর। গর্ভাবস্থায় গাজরের রস পান খুবই উপকারী। এতে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হয় না। যেসব মা শিশুকে দুধপান করান, তাদের নিয়মিত গাজরের রস পান করা উচিত।

১০০ গ্রাম (এক কাপ) পরিমাণ গাজর থেকে ৮২৮৫ মাইক্রোগ্রাম বিটাক্যারোটিন এবং ১৬৭০৬ ওট ভিটামিন 'এ' পাওয়া যায়। এ ছাড়া ৪১ কিলোক্যালোরি খাদ্যশক্তি, ২.৮ গ্রাম খাদ্যআঁশ, ভিটামিন 'বি-১' ০.০৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন 'বি-২' ০.

দূর্বা ঘাস চর্ম রোগে সারাতে ও রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে।

গাজর খাওয়ার উপকারিতা: হজম শক্তি উন্নত করা

বীরভূমমালদাউত্তর ২৪ পরগনাপূর্ব বর্ধমানহুগলি

গাজরের মধ্যে থাকা ভিটামিন-কে হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। গাজর খাওয়ার মাধ্যমে আপনি হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারেন।

যদি অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন খান তবে এটি আপনার ত্বককে কমলা-হলুদ বর্ণে পরিণত করতে পারে। এই অবস্থাকে ক্যারোটেনমিয়া বলা হয়। এটি তুলনামূলকভাবে ক্ষতিকারক এবং সাধারণত চিকিৎসা করা যেতে পারে। কিন্তু চরম ক্ষেত্রে, এটি ভিটামিন এ কে তার কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে এবং আপনার দৃষ্টি, হাড়, ত্বক, বিপাক বা ইমিউন সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন তাদের জন্যও সমস্যার কারণ হতে পারে যারা এটিকে ভিটামিনে পরিবর্তন করতে পারে না। যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম আছে এমন ব্যক্তিদের জন্য। অনেকের ক্ষেত্রে গাজর খাওয়ার পর মুখে চুলকাতে পারে। এটাকে ওরাল অ্যালার্জি সিন্ড্রোম বলে। শরীর কিছু ফল এবং শাকসবজিতে থাকা প্রোটিনের প্রতি এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন সেগুলি আপনার অ্যালার্জিযুক্ত পরাগ। গাজর রান্না করা হলে এটি ঘটে না।

শ্রাবণ মাসে মহাদেবকে নিবেদন করা ভোগে এই জিনিসগুলি ব্যবহার করবেন না!

১) দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে: আগে গাজর না খেয়ে থাকলে এখন থেকে গাজর খাওয়া শুরু করুন। কারণ, গাজরের মধ্যে আছে বেটা ক্যারোটিন যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিটা ক্যারোটিন যা আমাদের লিভারে গিয়ে ভিটামিন-এ তে বদলে যায় এবং চোখের রেটিনায় গিয়ে পৌঁছে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্বপ্রথম তাদের খাদ্যের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে দরকারি। এক্ষেত্রে গাজরকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ গাজরে উপস্থিত ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, ইনসুলিন প্রতিরোধকে প্রভাবিত করে ডায়াবেটিসের সাথে লড়াই করতেও বেশ উপকারি এই সবজি।

গাজরের মধ্যে থাকা বেটা ক্যারোটিন লিভারে গিয়ে ভিটামিন -এ তে রূপান্তরিত হয়। যা আমাদের চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় read more এবং চোখের অন্যান্য সমস্যা দূর করে।

এই প্যাকটি আপনার ত্বককে ড্রি- হাইড্রেট রাখবে পাশাপাশি শুষ্কতার হাত থেকে মুক্তি দেবে।

চিকিৎসায় এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে ক্যারোটিনের ব্যবহার: বিটা ক্যারোটিন এক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট। এ এন্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেশনকে প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে ফ্রি রেডিকেলের হাত থেকে রক্ষা করে। ফ্রি রেডিকেল অক্সিডেশনের মাধ্যমে কোষের ক্ষতি করে। এটা ফ্রি রেডিকেল কোষের ক্ষতির মাধ্যমে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে।

Report this page